বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, প্রধামন্ত্রীর বিশ্বস্ত হাতিয়ার ও যুবলীগের আইকন: নিখিলের জন্মদিন আজ

সময়: 4:37 pm - June 26, 2020 | | পঠিত হয়েছে: 139 বার
বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, প্রধামন্ত্রীর বিশ্বস্ত হাতিয়ার ও যুবলীগের আইকন: নিখিলের জন্মদিন আজ

নাজমুল হোসেন জুয়েল: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আদর্শের সৈনিক জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত হাতিয়ার বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের আইকন, যুবসমাজের উজ্জল নক্ষত্র, সততা ও নিষ্ঠার প্রতীক, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক, আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল ভাইয়ের শুভ জন্মদিন আজ। জন্মদিনে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন প্রিয় নেতা।

এ যেন অন্যরকম যুবলীগ নেতাঃ-

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আদর্শের একজন একনিষ্ট সৈনিক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অগ্রসেনানী, ছাত্র-যুবকদের যোগ্য নেতৃত্বের পথ প্রদর্শক, আওয়ামী যুবলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো: মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

গত চার দশক ধরে ছাত্রলীগ ও যুবকলীগের নেতৃত্ব দিয়েছেন। গণতান্ত্রিক আন্দোলন করতে গিয়ে বিএনপি-জামাতের দ্বরা নিগৃহিত হয়েছেন। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে কাজ করে গেছেন নিরলস। জেল খেটেছেন বহুবার।

চাঁদপুর জেলার এই কৃতী সন্তান ঢাকায় বেড়ে উঠেছেন। তৃণমূল থেকে ছাত্ররাজনীতির মাধ্যমে উঠে এসেছেন যুবনেতৃত্বে। ছিলেন লালবাগ থানা ছাত্রলীগের নেতা। সেখান থেকে যুবলীগের নেতৃত্বে আসেন। প্রথমে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, এরপর সাধারণ সম্পাদক ও পরে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হাল ধরে আছেন যুবলীগের। ছাত্র ও যুবকদের আশার প্রদীপ হয়ে পথ দেখাচ্ছেন। আজ সংগ্রামী এই নেতার জন্মদিন। এই বড় মনের মানুষটির জন্মদিনে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। এই দিনে তাঁর প্রতি সংগ্রামী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

উল্লেখ্য, যুবলীগের এই নীতি নির্ধারকের রাজনৈতিক সূচনা ৮০ দশকে লালবাগ থানা ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য হিসেবে। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে অবিভক্ত ঢাকা মহানগর যুবলীগের সাবেক ৯ নং ওয়ার্ড (বর্তমান ১৩ নং ওয়ার্ড) যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। ১৯৯৩ সালে সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তর এর সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন।

২০০৩ সালে সাধারণ সম্পাদক ও ২০১২ সালে সভাপতি নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ২৩ নভেম্বর ২০১৯ইং তারিখে ৭ম কংগ্রেসের মধ্য দিয়ে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। মাইনুল হোসেন খান নিখিল একজন রাজনৈতিক প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিত্বই শুধু নন, মানবিক গুণাবলির অনন্য উদাহরণও। তিনি চাঁদপুর ও ঢাকার বিভিন্ন এতিমখানা, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। সমাজ সেবায়ও অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন মাইনুল হোসেন খান নিখিল। বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে তিনি জড়িত।

প্রসঙ্গত. এই নেতার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও আদর্শের সূচনাটি হয়েছিল পিতা মোফাজ্জল হোসেন খানের কাছ থেকে। যিনি ছিলেন মতলব-উত্তর চাঁদপুরের নিশ্চিন্তপুর এলাকার সম্ভ্রান্ত খান পরিবারের সদস্য। এই পরিবারটি দেশ স্বাধীনতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পিতা মরহুম মোফাজ্জল হোসেন খান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন দায়িত্বশীল পদ অলঙ্কিত করেছেন নিষ্ঠার সাথে।

সেই ধারাবাহিকতা অদ্য পর্যন্ত পালন করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মাইনুল হোসেন খান নিখিল, যার রাজনৈতিক আদর্শের গভীরে রয়েছে বাঙ্গালী জাতির স্থপতি বঙ্গবন্ধুর দর্শন এবং গণতন্ত্রের মুক্তিবাহক জননেত্রী শেখ হাসিনার নিদর্শন।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে তিনি ছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত সৈনিক। শত পুলিশী নির্যাতন, কারাবরণ দমিয়ে রাখতে পারেনি নিখিলকে। দলের দুর্দিনে যুবলীগের বিভিন্ন দায়িত্বশীল পদে থেকে যুবলীগকে করেছিলেন সুসংগঠিত।

কেন্দ্রীয় যুবলীগের দায়িত্ব প্রাপ্তির পূর্ব হইতে তিনি যুব আন্দোলন এবং যুব উন্নয়ন নিয়ে নানান পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। তার ভাষ্যে, “যুবকরা দেশের প্রাণ, উন্নয়নের হাতিয়ার”।

আজকের মাইনুল হোসেন খান নিখিলের রাজনৈতিক সফলতার পিছনের ইতিহাস সম্পর্ন অন্যরকম।

ব্যক্তি জীবন, মাইনুল হোসেন খান নিখিল ১৯৭৯ সালে নিশ্চিন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি পাশ করেন পরবর্তীতে তিনি বগুড়া’র শাহ সুলতান ডিগ্রী কলেজ থেকে বি.এস.এস ডিগ্রী অর্জন করেন। দুই পুত্র সন্তানের জনক। ১৯৯৭ সালে ঢাকার নবাবগঞ্জের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের কন্যা মমতাজ বেগমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি সাত বোন, পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে সেজো।

লিখাটি  “কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা, নাজমুল হোসেন জুয়েলর” ফেসবুক থেকে নেওয়া”

 

 

ভোরের পাতা/ভিআরথি

 

 

এই বিভাগের আরও খবর