১২৩ দিনের নিস্তব্ধতা কেটেছে মিরপুর স্টেডিয়ামের

সময়: 7:21 pm - July 19, 2020 | | পঠিত হয়েছে: 91 বার
১২৩ দিনের নিস্তব্ধতা কেটেছে মিরপুর স্টেডিয়ামের

স্পোর্টস: বাংলাদেশ জাতীয় পুরুষ এবং নারী ক্রিকেট দল ছাড়াও বয়সভিত্তিক দল, হাই পারফরমেন্স স্কোয়াড, ঢাকার প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট ক্লাবসমূহ, বিসিএল, এনসিএল,
বিপিএল-সবার অনুশীলন ভেন্যু মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম কমপ্লেক্স।

যতোই ঝড়-বৃষ্টি থাকুক না কেন,ঈদ ছাড়া সারা বছরই সরগরম থাকে হোম অব ক্রিকেট। কেউ হয়তবা দল বেধে অনুশীলন করছেন একাডেমী মাঠ,কেউবা ইনডোর,আউটডোরে। স্টেডিয়ামের মাঠে চলছে কারো ফিল্ডিং অনুশীলন,অন্যরা পালাক্রমে ব্যবহার করেছেন হয়তবা বিশাল জিম।

সিডিউল করে অনুশীলন সুবিধা তৈরি করে দিতে এখানে নিয়োজিত আছে বিসিবি’র চাকুরেরাও।সারাক্ষন ক্রিকেটার এবং বিসিবি কর্তাদের কোলাহল থাকে বলে এখানে গণমাধ্যম কর্মীদের ভীড় থাকে। কিন্তু করোনা সংক্রমন ঝুঁকিতে ক্রিকেটার-কর্মকর্তাদের উপস্থিতি ছিল না বলে মিডিয়াও এতোটা লম্বা সময় আসেনি মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম কমপ্লেক্সে।

দেশের প্রধান এই ক্রিকেট ভেন্যু গত ১২৩ দিন ছিল নিস্তব্ধ। সেই নিস্তব্ধতা ভেঙ্গেছে রবিবার। ১২৩ দিন পর হোম অব ক্রিকেটে অনুশীলন সুবিধা নিতে এসেছেন মুশফিক,মিঠুন,শফিউল। রবিবার অনুশীলনে আসেননি ইমরুল কায়েস। যে তিনজন এসেছেন রবিবার, তাদের মধ্যে মুশফিক,মিঠুন একাডেমীর খোলা মাঠে রানিং ছাড়াও পেয়েছেন ইনডোরে বোলিং মেশিনে ব্যাটিং অনুশীলন সুবিধা। সেখানে শফিউল পেয়েছেন শুধু একামেডী মাঠে রানিং সুবিধা। লম্বা সময় পর ব্যাটিং অনুশীলনে নেমে সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন মিঠুন- ‘আমরা দীর্ঘ ৪ মাস পর আজকে মাঠে প্র্যাকটিস করার সুযোগ পেয়েছি। ব্যাটিং রানিং একটু ডিফিকাল্টই মনে হচ্ছে। কারন এতোদিন আমরা সব কিছু ইনডোরে করেছি। এখন আউট সাইডে মানিয়ে নিতে একটু সময় লাগবে। আশা করছি সব কিছু আগের মতই ফিরে পাব।’

ঢাকা ছাড়াও দেশের আরও তিন ভেন্যুতে (চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ, সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও খুলনা শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম) অনুশীলন করবেন সৈয়দ খালেদ আহমেদ, নাসুম আহমেদ, মেহেদী হাসান, নুরুল হাসান ও নাঈম হাসান। রবিবার চট্টগ্রামের ভারী বর্ষণের কারণে অনুশীলন করতে পারেননি নাঈম হাসান।

এই বিভাগের আরও খবর